মসজিদে গিয়ে যদি দেখা যায় যে, সামনের কাতার পূর্ণ হয়ে গেছে। আগত ব্যক্তি একা। তাহলে প্রথমে আরেকজন মুসল্লি আসার জন্য অপেক্ষা করবে। যদি আসে, তাহলে তার সাথে কাতার বেঁধে নামাযে দাঁড়াবে।আর যদি কেউ না আসে, ইমাম সাহেব রুকুতে চলে যায়। তাহলে দুই অবস্থা। যথা- ১) সামনে মুসল্লিগণ মাসআলা সম্পর্কে অবগত। ২) অবগত নয়।যদি সামনের মুসল্লি মাসআলা সম্পর্কে অবগত হয়ে থাকেন, তাহলে সামনে থেকে একজন মুসল্লিকে ইশারা দিয়ে পিছনের কাতারে এনে তার সাথে নামাযে দাঁড়াবে। কিন্তু যদি আশংকা হয় যে, সামনের মুসল্লি মাসআলা সম্পর্কে অবগত নয়। বরং তাকে পিছনে আসার ইশারা করলে নামায ভেঙ্গে ফেলবে। বা অন্য কোন সমস্যার সৃষ্টি করবে। তাহলে একাই পিছনের কাতারে নামাযে দাঁড়িয়ে যাবে। নামায হয়ে যাবে। [ফাতাওয়া মাহমূদিয়া-৯/৪৭৯-৪৮০]
وَمَتَى اسْتَوَى جَانِبَاهُ يَقُومُ عَنْ يَمِينِ الْإِمَامِ إنْ أَمْكَنَهُ وَإِنْ وَجَدَ فِي الصَّفِّ فُرْجَةً سَدَّهَا وَإِلَّا انْتَظَرَ حَتَّى يَجِيءَ آخَرُ فَيَقِفَانِ خَلْفَهُ، وَإِنْ لَمْ يَجِئْ حَتَّى رَكَعَ الْإِمَامُ يَخْتَارُ أَعْلَمَ النَّاسِ بِهَذِهِ الْمَسْأَلَةِ فَيَجْذِبُهُ وَيَقِفَانِ خَلْفَهُ، وَلَوْ لَمْ يَجِدْ عَالِمًا يَقِفُ خَلْفَ الصَّفِّ بِحِذَاءِ الْإِمَامِ لِلضَّرُورَةِ، وَلَوْ وَقَفَ مُنْفَرِدًا بِغَيْرِ عُذْرٍ تَصِحُّ صَلَاتُهُ (رد المحتار، كتاب الصلاة، باب الامامة، قبيل مطلب فى كراهة قيام الامام فى غير المحراب-2/310، البحر الرائق-1/353، فتح القدير-1/357، مراقى الفلاح-