* উভয় ঈদের রাতে কিছু নাফেলা ইবাদত ও দোয়া-মুনাজাত করার মাধ্যমে রাত জাগরণ করা। যার বিবরণ এলিংকে পাবেন- https://msushafiqy.com/?p=1074

* খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়া।

*উভয় ঈদে নামাজের আগে গোসল করা।

* সুন্দর ও উত্তম পোষাক পরিধান করা।

* ঈদের দিন বৈধ সাজসজ্জা করা ও সুগন্ধি ব্যবহার করা।

* পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া।

* একপথে ঈদগাহে যাওয়া অন্য পথে আসা।

* ঈদুল ফিতরে ঈদগাহে যাওয়ার আগেই ফিতরা আদায় করা।

* ঈদুল ফিতরে ঈদগাহে যাওয়ার আগে বেজোড় ৩/৫/৭ সংখ্যায় খেজুর খাওয়া অথবা মিষ্টি জাতীয় কিছু খাওয়া।

* ঈদুল আযহার দিন কিছু না খেয়ে ঈদগাহে যাওয়া। এমনকি, কোরবানী সম্পন্ন করে কোরবানীর পশুর গোশ্ত দ্বারা আহার শুরু করা।

* উভয় ঈদে বেশি বেশি তাকবির – “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লা-হিল হামদ” পাঠ করা। তবে এক্ষেত্রে ঈদুল ফিতরের দিন রাস্তায় চলার সময় নিঃশব্দে আর ঈদুল আযহার দিন স্বশব্দে তাকবির বলা।

* ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করা।

* ঈদুল ফিতরের নামাজ দেরীতে এবং ঈদুল আযহার নামাজ সূর্যোদয়ের পর যথাসম্ভব তারাতারী আদায় করা।

* উভয় ঈদে নামাজ আগে সম্পন্ন করে পরে খোতবা দেয়া। যা জুমার নামাজের বিপরীত।

* ঈদের নামাজের আগে কোনো নামাজ না পড়া।

* ঈদুল আযহায় ৯ জিলহজ্জ ফজর নামাজ হতে ১৩ জিলহজ্জের আছর নামাজ পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্ত নামাজের প্রতি ফরয নামাজের পরপর তাকবিরে তাশরীক “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লা-হিল হামদ” পাঠ করা ওয়াজিব।

* আযান ও ইকামত ব্যতীত ঈদের নামাজ আদায় করা।

* নামাজ শেষে দোয়া করা।