১) যে প্লেগ রোগে মারা যায়। (বোখারী ও মুসলিম)

২) যে পানিতে ডুবে মারা যায়।(বোখারী ও মুসলিম)

৩) গোসল ওয়াজিব হয়েছে এমন অবস্থায় যে মারা যায়।

৪) আগুনে পুড়ে মারা গেলে।(আহমদ, নাসায়ী, আবু দাউদ,ইবনে হিব্বান)

৫) পেটের রোগে মারা গেলে।( বোখারী ও মুসলিম)

৬) উপর থেকে দেওয়াল চাপা পড়ে মারা গেলে।

৭) যে মহিলা সন্তান প্রসবকালে মারা।(তাবরানী, হাকিম, নাসায়ী)

৮) কুমারিত্ব অবস্থায় মারা গেলে।

৯) অর্ধাঙ্গ রোগে মারা গেলে।

১০) বাহনের উপর থেকে পড়ে মারা গেলে।

১১) জ্বরআক্রান্ত হয়ে মারা গেলে।( দায়লামী)

১২,

১৩,

১৪,

১৫) জান অথবা মাল অথবা সন্তান-সন্ততি পরিবার বা কারো হক বা হেফাজত করতে গিয়ে নিহত হলে।

১৬) চরিত্র নিঃকলুষ অবস্থায় গভীর ভালবাসার কারণে মৃত্যুবরণ করলে।

১৭) কোন পশু পাখি কর্তৃক ফেটে ছিড়ে ভক্ষণ করলে।

১৮) অন্যায় ভাবে কোনো শাসক কর্তৃক বন্দি অবস্থায় মৃত্যু হলে।

১৯) অন্যায় ভাবে কোনো শাসক কর্তৃক মারা হলে বা মারা গেলে।

২০) কোনো হিংস্র প্রাণীর আঘাতের দরুণ মৃত্যু হলে।( তাবরানী, কানযুল উম্মাল)

২১) ইলমেদ্বীন শিক্ষারত অবস্থায় মৃত্যু হলে। (বাযযার)

২২) ছাওয়াবের নিয়তে আজান প্রদানকারী মুয়াজ্জিন আজানরত অবস্থায় মারা গেলে।

২৩) ব্যবসায়ী পথিমধ্যে ডাকাত কর্তৃক আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে।

২৪) সামুদ্রিক সফরে বমি বমি ভাব সৃষ্টি হলে শহিদের ছাওয়াব পাবে।

২৫) যে স্বীয় সন্তান – সন্ততির জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে ওদের মধ্যে আল্লাহর বিধান জারী করে এবং ওদেরকে হালাল জীবিকা খাওয়ালে শাহাদাতের ছাওয়াব পাবে।

২৬) প্রতিদিন ২৫বার নিম্নোক্ত দোয়া পাঠ করলেঃ اللهم بارك لي في الموت و فيما بعد الموت ( আল্লাহুম্মা বা-রিক লী- ফিল মওত ওয়া ফি-মা- বাদাল মওত।)

২৭) যে চাশতের নামাজ পড়ে এবং প্রতিমাসে সর্বাবস্থায় ৩টি রোজা রাখে কখনো ত্যাগ করেনা।

২৮) উম্মতের ফিৎনা ফাসাদের সময়ে যে ব্যক্তি সুন্নত অনুযায়ী আমল করবে। সে ১ শত শহিদের পাবে।

২৯) মে ব্যক্তি শাহাদাতের আশা রাখে এবং এব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয়ী হয়, কিন্তু উহার সুযোগ তার আসেনি। ( মুয়াত্তা)

৩০) প্রাকৃতিক ধ্বংসের মাধ্যমে যে ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে।( আবু দাউদ, আহমদ, ইবনে মাজাহ)